সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | রাজনীতি | সারাদেশ » লক্ষ্মীপুরে তৃণমুলে আলোচনায় যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ভুলু
লক্ষ্মীপুরে তৃণমুলে আলোচনায় যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী ভুলু
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুর জেলা বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি পদে তরুন ও নতুনত্ব ছাত্র ও যুব সমাজের মধ্যে আলোচিত সাবেক ছাত্রলীগের জেলা আহবায়ক মো.নজরুল ইসলাম ভুলু। জেলা যুবলীগের কমিটিকে ঘিরে চলছে জল্পনা-কল্পনা, কে হতে যাচ্ছে আগামীর জেলা যুবলীগের কর্ণদ্বার..! এরমধ্য, কমিটি নিয়ে জেলা ত্যাগ করে ঢাকায় কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনে ব্যস্থ সময় পার করছেন প্রার্থীরা।
স্থানীয় যুবলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান, জেলা যুবলীগ মানে নজরুল ইসলাম ভুলু। তিনি সর্বক্ষেত্রে যুব সমাজের অহংকার, আইকন এবং তার বিকশিত যোগ্য নেতৃত্ব পরিলক্ষিত হচ্ছে। আগামীতে জেলার সবগুলো থানা যুবলীগের নেতা-কর্মীদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে নজরুল ইসলাম ভুলু হবে সবার উর্ধে। তিনি সব সময় কর্মী বান্ধব। তার কাছে নেতা-কর্মীরা আস্থাশীল। জেলা ছাত্রলীগ-যুবলীগের একাধিক সাবেক নেতা-কর্মীদের জোঁক নজরুল ইসলাম ভুলু।
সাইফুল ইসলাম স্বাধীন বলেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি প্রার্থী নজরুল ইসলাম ভুলু সবার আস্থা ও ভালোবাসার প্রতিক। তাকে জেলা যুবলীগের সভাপতি করা হলে আগামীর ভোট কেন্দ্রিক রাজপথ হবে সংগ্রামী ও নেতৃত্বশীল। নেতার অন্যান্য বৈশিষ্ট্য মধ্যে তিনি অন্যতম সংগঠক। কর্মী সৃষ্টিতে তিনি বিশ্বাসী আস্থাভাজন ব্যক্তি।
জেলা শ্রমিক লীগের আহবায়ক মো. ইউছুফ পাটোয়ারী বলেন, জেলা যুবলীগের কমিটিতে সাবেক ছাত্রনেতারা থাকতে পারে। তবে সবার মধ্যে এগিয়ে রয়েছে নজুরুল ইসলাম ভুলু।
মো.নজরুল ইসলাম ভুলু বলেন, সাবেক জেলা ছাত্রলীগের আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেছি। বিএনপি-জামায়াতের অপরাজনীতির বিরুদ্ধে বারবার রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করে জেল খেটেছি। বহু মামলার আসামী হয়েছি। কয়েকবার ছাত্রলীগের দায়িত্বে ছিলাম। জেলা যুবলীগের সভাপতি হতে পারলে আগামীর লক্ষ্মীপুর হবে জননেত্রী শেখ হাছিনার ঘাটি ও আস্থার স্থান।
মো.নজরুল ইসলাম ভুলু জেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য, ২০০৩-২০০৬ সালে জেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক, ১৯৯৮-২০০১ সালে জেলা ছাত্রলীগের ১ম যুগ্ম আহবায়ক, ১৯৯৪ সালে সদর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি সুনাম এবং নেতা-কর্মী গড়ার কারিগর হিসেবে সবার কাছে পরিচিত সংগঠক।
এছাড়াও বিএনপি-জামায়াতের অপরাজনীতি রুখতে একাধিক মামলায় কারাবরণ, জননেত্রী শেখ হাছিনার কারামুক্তির আন্দোলনে গণ-স্বাক্ষরতা কর্মসূচির নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের হামলা ও গ্রেপ্তার হন।
এছাড়াও আরও প্রার্থী হলেন, বায়োজীদ ভূইয়া, শেখ জামাল রিপন, চৌধুরী মাহমুদুন্নবী সোহেল, আশ্রাফুল আলম, ছৈয়দ নুরুল আজম বাবর, আব্দুল জব্বার লাভলু, রাকিব হোসেন লোটাস, ইউছুফ হাওলাদার রুপম।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক এড.জয়নাল আবেদিন রিগান বলেন, লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের কমিটির ব্যাপার সম্পূর্ণ কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ও সম্পাদক পর্যবেক্ষণ করতেছেন। সকল দিক আলোচনা-পরামর্শ শেষে কমিটি ঘোষণা করা হতে পারে।
ভী-বাণী /ডেস্ক